মানুষের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে কিছু কথা ও জ্যোতিষবিদ্যার পরবর্তী অংশ।
পূর্বের পোস্টে বলেছিলাম, ব্যক্তিত্বের মাপকাঠি বিভিন্ন হওয়ায় ব্যক্তিত্বের শ্রেণীকরণ সম্পর্কে মনোবিজ্ঞানীরা একমত নন। বিভিন্ন মনোবিজ্ঞানী ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন শ্রেণীকরণ করেছেন। নিম্নে ব্যক্তিত্বের কতকগুলি সুপ্রসিদ্ধ শ্রেণীকরণ সম্পর্কে আলোচনা করা হল।
মানুষের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে কিছু কথা ও জ্যোতিষবিদ্যা ।
ব্যক্তির আকৃতি, গঠন, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, শিক্ষণ, বুদ্ধি, চরিত্র, অভ্যাস, মেজাজ, আচার-আচরণ, অনুভূতি, মনোভাব, প্রেষণা, তাড়না, প্রবনতা, উপলব্দি, আকাঙ্খা, আবেগ, আগ্রহ, অনুরাগ, দৃষ্টিভঙ্গী, মূল্যবোধ, আদর্শ ও বিশ্বাস সবকিছুর সমন্বিত রূপই ব্যক্তিত্ব। যা তাকে অনন্যতা দান করে। মনোবিজ্ঞানী ক্রাইডার এবং অন্যান্যদের মতে- “ব্যক্তিত্ব হল ব্যক্তির মনোদৈহিক প্রক্রিয়া সমূহের এক গতিময় সংগঠন যা পরিবেশের সাথে তার অনুপম অভিযোজন নির্ধারন করে।” এছাড়াও অন্যান্য মনোবিজ্ঞানীগণ বিভিন্নভাবে ব্যক্তিত্বের ধারনা প্রদান করেছেন। সার কথা হল- কতগুলো বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলীর সংগঠনকে ব্যক্তিত্ব বলে। জৈব, মানসিক, সামাজিক বিষয়াবলীর পারস্পরিক ক্রিয়া ব্যক্তিত্ব সংগঠনের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে।
কার চারিত্রিক ও মানসিক বৈশিষ্ট্য কেমন তা জ্যোতিষবিদ্যা নির্ণয় করে দিতে পারে !
জ্যোতিষবিষয়ক লেখা বা প্রকাশনা বাংলাদেশে খুবই কম, নির্ভরযোগ্য শিক্ষামূলক লেখা আরও কম, গবেষনামূলক লেখা নেই বললেই চলে। তাই পড়ার জন্য বিদেশী, বিশেষকরে ভারতীয় বইয়ের উপরই নির্ভর করতে হয়। তাও বাংলা বই যথেষ্ট নয়, বেশিরভাগই ইংরেজি। এমতাবস্থায় বাংলাদেশে বাংলাভাষায় জ্যোতিষবিষয়ক, তদুপরি গবেষণামূলক লেখার সাহস দুঃসাহসই বটে। তবুও যদি পাঠকপ্রিয়তা পায় লেখার উৎসাহটা বৃদ্ধি পাবে নিশ্চয়ই। Continue reading →